বরগুনা পাথরঘাটা উপজেলার নাচনাপাড়া ইউনিয়নের বারবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জননীতির শেখ হাসিনার আস্থাভাজন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এবারও নৌকা মার্কার প্রার্থীী হলেন মোহাম্মদ ফরিদ মিয়া।
তাকে প্রকাশ্যে দিবালোকে খুন-জখমের হুমকি দেয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। এ বিষয়ে নৌকা মার্কার প্রার্থী মোহাম্মদ ফরিদ মিয়া বলেন গতকাল আমার নৌকার মার্কার সমর্থিত লোকজন এলাকায় প্রচার প্রচারণা করার সময় মোহাম্মদ হায়দার হাওলাদার ও আব্দুল্লাহ আল মারজান ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে আমার নেতা কর্মীর উপর অতর্কিতভাবে হামলা চালায়।
ও তাদের প্রচার-প্রচারণা করায় বাধা সৃষ্টি করে। আমি জানতে পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যাই দেখি আমার কর্মীরা আহত অবস্থায় পড়ে আছে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য তাদেরকে পাথরঘাটা হাসপাতালে পাঠিয়ে দিয়েছি। এর কিছুক্ষণ পর মোবাইল ফোনে আমাকে খুন গুম করার হুমকি দিয়ে থাকে এবং বিভিন্ন ভাষায় গালিগালাজ করেও আমাকে নির্বাচন থেকে সরে যেতে বলে।
মোহাম্মদ হায়দার হাওলাদার আব্দুল্লাহ আল মারজান। এদের নামে এলাকায় বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ রয়েছে সন্ত্রাসী বাহিনী নামে পরিচিত । পাথরঘাটা থানায় একাধিক মামলার আসামি ও রয়েছে বর্তমানে একটি মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ।
আমিও আমার নেতাকর্মীদের জীবনের নিরাপত্তা জন্য পাথরঘাটা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করি যাহার জিডি নং–৭৪৩ এই সন্ত্রাসী বাহিনী প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ জন বহিরাগত লোকজন নিয়ে আমার নির্বাচনী এলাকায় মহড়া দিতে থাকে।
আমি মনে করি এদের দ্বারা আমার কর্মীরা ক্ষতিগ্রস্ত ও নির্বাচন বানচল সহ যেকোন সময় আমি ক্ষতি সাধন হইতে পারি।