আজ সকালে (সেপ্টেম্বর ৯, ২০২১ ,বৃৃহস্পতি বার) আনুমানিক ১১টার দিকে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
শিক্ষক মাসুম বিল্লাহর স্ত্রী ও বোনের উপর হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় শিক্ষক মাসুম বিল্লাহ তার কর্মস্থল আমুয়ায় ছিলেন।
মাশবেকুল আজম রবি সাথে ডিসিআর সংক্রান্ত ঝামেলা থেকেই এমন হামলা হয় বলে জানিয়েছেন শিক্ষক মোঃ মাসুম বিল্লাহর স্ত্রী। এ সময় মাশবেকুল আজম রবি ঢাকায় ছিলেন বলেও জানান তিনি।
স্থানীয় লাভলু তালুকদার, বর্তমান মেম্বার মেহেদি হাসান মেরিন এর নেতৃত্বে এই হামলা হয় বলে জানান শিক্ষক মোঃ মাসুম বিল্লাহর স্ত্রী।
তিনি জানান হামলার সময় সন্ত্রাসীরা আমাকে ও আমার ননদকে প্রহার করে ও ধর্ষনের হুমকি দেয়। টাকায় বিক্রি হয়ে মাসরাকুল আলম রবির প্ররোচনায় এই হামলা হয় বলে দাবী তার।
শিক্ষক মাসুম বিল্লাহর বোন বলেন “আমরা কি এদেশে থাকবোনা? আমরা এর বিচার চাই।”
শিক্ষক মোঃ মাসুম বিল্লাহর স্ত্রী বর্তমান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আবু হানিফ খান এর উদ্দেশ্যে বলেন “উনি থাকতে কিভাবে সন্ত্রাসীরা এমন ঘটনা ঘটায়?”।
মোঃ আলী নামের একজন জানান, ওয়ার্ড মেম্বার ও যুবলীগ সভাপতির নেতৃত্বে এমন হামলা হয়। এই হামলায় প্রায় ২০০ জন সন্ত্রাসী তখন দেশিয় অস্ত্র (হাতুড়ি, রড-শাবল) ও মরিচের গুড়া ব্যাবহার করে। এসময় তারা ঘরে থাকা মহিলাদেরকে প্রহার করে ও ধর্ষনের হুমকি দেয়া হয়।
শিক্ষক মোঃ মাসুম বিল্লাহ এর বিচার চান। তিনি বর্তমান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আবু হানিফ খানকে বিষয়টি জানালে তিনি স্থানীয় লাভলু তালুকদার ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে মামলা করার কথা বলেন। এরা তার কথা শোনেনা বলে মাসুম বিল্লাহকে জানান নবনির্বাচিত বর্তমান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জনাব আবু হানিফ খান।
সাংবাদিক ইসমাইল হোসেন হাওলাদার এর প্রশ্নের জবাবে একথা জানান মোঃ মাসুম বিল্লাহ, তার বোন ও স্ত্রী।